Ads 468x60px

Thursday, January 31, 2013

প্লেটো

সক্রেটিস, প্লেটো, অ্যারিস্টটল-মানুষের চিন্তা আর জ্ঞানের জগতে তিন উজ্জ্বল নক্ষত্র। সক্রেটিসের মধ্যে যে চিন্তার উন্মেষ ঘটেছিল; প্লেটো, অ্যারিস্টটল তাকেই সুসংহত দর্শনের রূপ দিলেন। এরা শুধু যে গ্রিসের শ্রেষ্ঠ দার্শনিক তাই নয়, সমগ্র ইউরোপের জ্ঞানের জগতে যুগপুরুষ।

প্লেটো ছিলেন সেই সব সীমিত সংখ্যক মানুষের একজন যারা ঈশ্বরের অকৃপণ করুণা নিয়ে জন্মগ্রহণ করেন-তার জন্ম হয়েছিল সমভ্রান্ত ধনী পরিবারে। অপরূপ ছিল তার দেহলাবণ্য, সুমিষ্ট কণ্ঠস্বর, অসাধারণ বুদ্ধিমত্তা, জ্ঞানের প্রতি আকাঙ্ক্ষা, সক্রেটিসের মতো গুরুর শিষ্যত্ব লাভ করা, সবকিছুতেই তিনি ছিলেন সৌভাগ্যবান।
পিতা ছিলেন এথেন্সের বিশিষ্ট ব্যক্তি। কিন্তু আভিজাত্যের কৌলীন্য তাকে কোনো দিন সপর্শ করেনি। রাজনীতি ও রাষ্ট্রীয় ব্যাপারে তিনি বরাবরই ছিলেন উদাসীন। বাস্তব জীবনের জটিলতা, সমস্যার চেয়ে জ্ঞানের সীমাহীন জগৎ তার মনকে আরো বেশি আকৃষ্ট করত। ছেলেবেলা থেকেই তিনি ছিলেন ভাবুক আর কল্পনাপ্রবণ। এক সময় এথেন্স সর্ববিষয়ে সমৃদ্ধ ছিল। প্লেটো যখন কিশোর সেই সময় সিসিলির সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এথেন্স। এই যুদ্ধের পর থেকেই শুরু হলো এথেন্সের বিপর্যয়। দেশে গণতন্ত্র ধ্বংস করে প্রতিষ্ঠিত হলো স্বৈরাচারী শাসন। সমাজের সর্বক্ষেত্রে দেখা দিল অবক্ষয় আর দুর্নীতি।
প্লেটো বিভিন্ন শিক্ষকের কাছে শিক্ষা লাভ করেছেন। তাদের কারো কাছে শিখেছেন সঙ্গীত, কারো কাছে শিল্প, কেউ শিখিয়েছেন সাহিত্য আবার কারো কাছে পাঠ নিয়েছেন বিজ্ঞানের। সক্রেটিসের প্রতি ছেলেবেলা থেকেই ছিল প্লেটোর গভীর শ্রদ্ধা। সক্রেটিসের জ্ঞান, তার শিক্ষাদানের পদ্ধতির প্রতি কিশোর বয়সেই আকর্ষণ অনুভব করেছিলেন। কুড়ি বছর বয়সে তিনি সক্রেটিসের শিষ্যত্ব গ্রহণ করলেন।
তরুণ প্লেটো অল্পদিনের মধ্যেই হয়ে উঠলেন সক্রেটিসের সবচেয়ে প্রিয় শিষ্য। গুরুর বিপদের মুহূর্তেও প্লেটো ছিলেন তার নিত্যসঙ্গী।

সক্রেটিস

দিন শেষ হয়ে গিয়েছিল। দুজন মানুষ তার চেয়েও দ্রুত এগিয়ে চলছিলেন। ওই আঁধার নামার আগেই তাদের পৌঁছাতে হবে ডেলফিতে। একজনের নাম চেরেফোন (Chaerephon) মধ্যবয়সী গ্রিক।

দুজনে এসে থামলেন ডেলফির বিরাট মন্দির প্রাঙ্গণে। সিঁড়ি বেয়ে ভেতরে প্রবেশ করতেই মন্দিরের পূজারি এগিয়ে এলো। চেরেফোন তার দিকে চেয়ে বললেন, আমরা দেবতার কাছে একটি বিষয় জানার জন্য এসেছি। পূজারি বলল, আপনারা প্রভু অ্যাপলের মূর্তির সামনে গিয়ে নিজেদের পরিচয় দিন আর বলুন আপনারা কী জানতে চান?
কুৎসিত চেহারার মানুষটি প্রথমে এগিয়ে এসে বললেন, আমি সক্রেটিস, প্রভু, আমি কিছুই জানি না। এবার চেরেফোন নিজের পরিচয় দিয়ে বললেন, হে সর্বশক্তিমান দেবতা, আপনি বলুন গ্রিসের সর্বশ্রেষ্ঠ জ্ঞানী কে?
চেরেফোনের কথা শেষ হতেই চারদিক কাঁপিয়ে আকাশ থেকে এক দৈববাণী ভেসে এলো।
যে নিজেকে জানেন সেই সক্রেটিসের জন্ম (খ্রিষ্টপূর্ব ৪৬৯/৪৬৩) পিতা সফরেনিকাশ (Sopphroniscus) ছিলেন স্থপতি। পাথরের নানা মূর্তি গড়তেন মা ফেনআরেট (Sopphroniscus)। ছিলেন ধাত্রী।
পিতা-মাতা দুজনে দুই পেশায় নিযুক্ত থাকলেও সংসারে অভাব লেগেই থাকত। তাই ছেলেবেলায় পড়াশোনার পরিবর্তে পাথর কাটার কাজ নিতে হলো। কিন্তু অদম্য জ্ঞানসপৃহা সক্রেটিসের। যখন যেখানে যেটুকু জানার সুযোগ পান সেটুকু জ্ঞান সঞ্চয় করেন। এমনি করেই বেশ কয়েক বছর কেটে গেল।
একদিন ঘটনাচক্রে পরিচয় হলো এক ধনী ব্যক্তির সঙ্গে। তিনি সক্রেটিসের ভদ্র ও মধুর আচরণে, বুদ্ধিদীপ্ত কথাবার্তায় মুগ্ধ হয়ে তাঁর পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন।
পাথরের কাজ ছেড়ে সক্রেটিস ভর্তি হলেন এনাক্সগোরাস (Anaxagoras) নামের এক গুরুর কাছে। কিছুদিন পর কোনো কারণে এনাক্সগোরাস আদালতে অভিযুক্ত হলে সক্রেটিস আরখ এখলাসের শিষ্য হলেন।
এই সময় গ্রিস দেশ ছোট ছোট রাজ্যে বিভক্ত ছিল। ফলে নিজেদের মধ্যে মারামারি, যুদ্ধবিগ্রহ, ক্ষমতার দ্বন্দ্ব লেগেই থাকত। দেশের প্রতিটি তরুণ, যুবক, সক্ষম পুরুষদের যুদ্ধে যেতে হতো।
সক্রেটিসকেও এথেন্সের সৈন্যবাহিনীর সঙ্গে অ্যামপিপোলিস অভিযানে যেতে হলো। এই যুদ্ধের  পর তার মন ক্রমশই যুদ্ধের প্রতি বিরূপ হয়ে উঠল।

নীল মাদক ইয়াবা

‘ইয়াবা’ হালের মাদকাসক্ত তরুণ-তরুণীদের ক্রেজ। সাময়িক আনন্দ আর উত্তেজনার আশায় দেশের যুবসমাজের বিশাল এক অংশ ঝুঁকছে মাদকের প্রতি। সমাজের নিচু থেকে উঁচু স্তর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে মাদকের সর্বগ্রাসী থাবা। গাঁজা, ফেনসিডিল, হেরোইন, পেথিডিনের পথ ধরে দেশে এখন সহজলভ্য হয়ে উঠেছে ইয়াবা।
ইয়াবা একটি থাই শব্দ। যে ট্যাবলেটটি ইয়াবা নামে পরিচিত তার মূল উপাদানটির নাম মেথঅ্যামফেটামিন। মেথঅ্যামফেটামিনের সঙ্গে ক্যাফেইন মিশিয়ে প্রস্তুত করা হয় ইয়াবা। প্রচণ্ড উত্তেজক ও নেশাকারক এ ট্যাবলেটটি সীমান্তপথে চোরাচালানের মাধ্যমে যেমন আনা যায়, তেমনি এর উপকরণগুলো এনে দেশের ভেতরেই তা তৈরি করা সম্ভব। তরুণ-তরুণীদের কাছে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে মূল উপাদানের সঙ্গে মেশানো হয় আঙুর, কমলা বা ভ্যানিলার ফ্লেভার; সবুজ বা লাল-কমলা রঙ। ইয়াবা নামের ছোট্ট এই ট্যাবলেটটি দেখতে অনেকটা ক্যান্ডির মতো, স্বাদেও তেমনি। ফলে আসক্তরা এর প্রচণ্ড ক্ষতিকর প্রভাবটুকু প্রথমে বুঝতে পারে না।
অধিকাংশ মাদকসেবী ট্যাবলেটটি মুখেই গ্রহণ করে। অনেকে অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলের ওপর রাখা ট্যাবলেটের অপরপ্রান্তে তাপ দিয়ে একে গলিয়ে ফেলে। এরপর সেখান থেকে যে বাষ্প বের হয়, তা নিশ্বাসের সঙ্গে গ্রহণ করে। আবার ট্যাবলেটটি গুঁড়া করে, পানিতে মিশিয়ে সিরিঞ্জের মাধ্যমে শিরাপথে সরাসরি রক্তেও ঢুকিয়ে দেয় অনেকে।
ইয়াবার ক্ষতিকর দিক
ইয়াবার আনন্দ আর উত্তেজনা সাময়িকভাবে ভুলিয়ে দেয় আসক্তদের জীবনের সব যন্ত্রণা। তারা বাস করে স্বপ্নের এক জগতে। কিন্তু স্বপ্নিল এ জীবনের হাতছানি যে তাদের ধ্বংসের পথে নিয়ে যাচ্ছে, তা টের পাওয়ারও অবকাশ সে সময় তাদের থাকে না। প্রথমে কম ডোজে এই ট্যাবলেট কাজ করলেও পরে ধীরে ধীরে ডোজ বাড়াতে হয়। আগে যে পরিমাণ ইয়াবা আনন্দ এনে দিত, পরে তাতে আর হয় না। বাড়তে থাকে ট্যাবলেটের পরিমাণ, ক্ষণস্থায়ী আনন্দের পর বাড়তে থাকে ক্ষতিকর নানা উপসর্গও। রাত কাটে নির্ঘুম, শরীর নিস্তেজ হয়ে পড়তে থাকে, মেজাজ হয় খিটখিটে, গলা-মুখ শুকিয়ে আসতে থাকে অনবরত। প্রচণ্ড ঘাম আর গরমের অসহ্য অনুভূতি বাড়তে থাকে। বাড়ে নাড়ির গতি, রক্তচাপ, দেহের তাপমাত্রা আর শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি। দীর্ঘদিনের আসক্তরা উচ্চরক্তচাপের রোগীই হয়ে পড়ে। ব্রেইনের ভেতরের ছোট রক্তনালিগুলো ক্ষয় হতে থাকে, স্মৃতিশক্তি কমে যায়, মানসিক নানা রোগের উপসর্গ দেখা দেয়। দৃষ্টিবিভ্রম আর অস্বাভাবিক সন্দেহ প্রভৃতি উপসর্গ থেকে একসময় সিজোফ্রেনিয়ার মতো জটিল মানসিক ব্যাধিও দেখা দেয়। বেশি পরিমাণে নেয়া ইয়াবা শারীরবৃত্তীয় স্বাভাবিক কার্যক্রমের ব্যত্যয় ঘটিয়ে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত ডেকে আনতে পারে। আর যারা সিরিঞ্জের মাধ্যমে দেহে ইয়াবা প্রবেশ করায়, তারা হেপাটাইটিস বি, সি ও এইডসের মতো মারাত্মক রক্তবাহিত রোগের জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হতে পারে।

গুগল থেকে ফ্রী এসএমএস পাঠান মোবাইলে

আমরা sms এর গুরুত্ব নিশচই বুঝি, ইমেইল কবে না কবে পড়বে তবে জানবে খবর। প্রবাসী যাদের আপনার প্রায়ই প্রয়োজন হয় তাদের গুগল থেকে ম্যাসেজ দিতে পারেন, তবে সমস্যা হল প্রতি জনের জন্য আলাদা ইমেইল একাউনট লাগবে এবং ম্যাসেজ পাবে ১০-৩০ মিনিট পরে, এবং বড় ঝামেলা হল তার মোবাইল কোমপানিটি গুগলে সাথে চুকতি বদ্ধ কিনা। বাংলাদেশে একটেল ছাড়া আর কেউ এই সুবিধা দেয় না। তবে বিদেশের বেশীর ভাগই এই সুবিধা দেয়। একটু কুটকৌশলে গুগলের ক্যালেন্ডার সার্ভসকে এই sms এর বাহক তৈরী করে নিয়েছি আমি।
Google Unveils Free SMS Service in India
[B]পদ্ধতি: [/B]
১. যাকে পাঠাতে চান তার মোবাইল নং টা গুগলের ক্যালেন্ডার সার্ভিস সাপোর্ট করে কিনা গুগলের ক্যালেনডার সেটিংস/হেলপ থেকে জেনে নিন।
২. তার নামে একটি gmail account খুলুন এর সাথে সাথে আপনি গুগলের ক্যালেনডার সার্ভিস পাবেন ফ্রি.
৩. ক্যালেনডার সেটিংস থেকে মোবাইলকে আইডেনটিফাই ও সার্ভিস একটিভ করার জন্য একটি কোড আপনার কাংখিত জনের কাছে যাবে, তাকে ইমেইলে বা অন্য কোন উপায়ে গুগল থেকে পাওয়া কোড নম্বরটি আপনাকে পাঠাতে বলুন এবং কোডটি পাওয়ার পর মোবাইল ভেরিফিকেশন সেকশনে নির্দিষট ঘরটিতে নম্বরটি বসিয়ে সেভ করুন।
৪. ক্যালেনডারের রিমাইনডার দেয়ার সেটিংস গুলো ঠিক করুন এখানে ৫ মিনিট আগে রিমাইনড দেয়ার ও সুযোগ আছে জরুরী হলে তাই সেট করুন, দিন তারিখ সময় ঠিক করে, ম্যাসেজ অংশে আপনার বকতব্য উল্লেখ করে সেভ করুন ব্যাস হয়ে গেল।

Tuesday, January 29, 2013

মাত্র 180 KB-র Add-ons দিয়ে youtube সহ দুনিয়ার সকল ওয়েবসাইট block access করুন!!



আপনাদের নানা ঝামেলায় পড়তে হয় youtube unblock করতে। যেমন- বার বার ip change করতে problem || slow কানেক্টশন ইত্যাদি-ইত্যাদি । এসব বলে খতম করার নাম নাই।

কিন্তু আজ আপনাদের আমি যা gift করব তা কোন mega byte -এর বড় কোন software নয় বরং কাজ করতে ওয়েবসাইট unblock করতে বড়ই ওস্তাদ। এটি হল একটি ছোট্ট Add-ons যা, ইন্সটল করে একটি ক্লিক করবেন- অবশেষে আপনি নিজেই বলবেন “ ও আল্লাহ্, youtube খুইলা গেছে ”
banner1
এই    KB এর Add-ons টি হল “Stealthy” || এই Add-ons খুবই কার্যকর পদ্ধতি youtube ও অন্য blocked ওয়েবসাইট গুলো  unblock করতে। আপনারা বেশির ভাগ পাঠক Mozilla Firefox এবং Google Chrome  ব্যবহার করেন। এজন্য Mozilla Firefox এবং Google Chorme  এর জন্য StealthyAdd-ons নিয়ে এলাম। আপনদের যদি ইচ্ছা থাকে super speed এবং একটি ক্লিক করে youtube ব্যবহার করার তাহলে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন……..

Mozilla Firefoxব্যবহারকারী DOWNLOAD করতে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন—–index

১/ প্রথমে ফায়ারফক্স open করে সেটিংস্‌ থেকে Add-ons Manager-এ যাবেন অথবা ctrl+shift+a চাপুন। Add-ons Manager ওপেন হলে,সেখানে Stealthyনামে সার্চ করুন অথবা নিচের LINK থেকে DOWNLOAD করুন***

DOWNLOAD লিঙ্ক — https://addons.mozilla.org/en-us/firefox/addon/stealthy/?src=userprofile


২/ ডাউনলোড করার পর Add-ons ইন্সটল হবে। ইন্সটল সম্পন্ন হলে তারপর ফায়ারফক্স restart করুন।

৩/ এখন firefox -এর ওপরে ডানে    এই রকম (লাল) icon দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করুন দেখবেন    (হলুদ) icon দেখতে পাবেন। আপনি ৩/৫ সেকেন্ড অপেক্ষা করুন। দেখবেন      (সবুজ) icon  দেখা যাচ্ছে অর্থাৎ কাজ হয়েছে!!logo

৪/ এখন youtube ওপেন করুন অর্থাৎ , address bar -এ গিয়ে টাইপ করুন http://www.youtube.com || অবশেষে বলবেন “ ও আল্লাহ্, youtube খুইলা গেছে ” youtube-এর মজা!!

৫/ youtube || ইউটিউব ব্যাবহার বা কাজ শেষ হলে,আপনি Stealthyবাটনে ক্লিক করুন। সবুজ থেকে লাল হলে বুঝবেন আপনার ফায়ারফক্স এখন স্বাভাবিক অবস্থায় আছে।

কি ভাবে আপনি আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ড লিস্ট গোপন রাখবেন ???


আসসালামু আলাইকুম। আশাকরি সবাই ভালো আছেন। এই টিউন টি আমার ১ম টিউন এই টিউন এ যদি কোন ভুল হয় সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেনস আশা করি । আমি আজকে যে বিষয়ে বলব তা হোল "কি ভাবে আপনি আপনার ফেসবুক Friend লিস্ট গোপন রাখবেন ?" আপনি যদি ফেসবুক Friend লিস্ট গোপন রাখতে চান তাহলে নিচের স্টেপ গুলো ফলো করুন।
১ প্রথমে আপনি আপনার ফেসবুক প্রোফাইল এ ক্লিক করুন
২ এরপর আপনি আপনার ফ্রেন্ড লিস্ত এ ক্লিক করুন
৩ আপনি ফ্রেন্ড লিস্ত এ ক্লিক করার পর আপনি আপনার ফ্রেন্ড লিস্ত দেকতে পাবেন, আপনি এই পেজ এর উপরের দিকে খেয়াল করুন এবং "EDIT"  ওপশাণ এ ক্লীক করুণ । নিচের ছবির মতো ।

৪ এডিট অপশন এ ক্লিক করার পর আপনি একটা পপ আপ মেনু দেকতে পাবেন এবং ঐ খানে এই লেখা দেকতে পাবেন "Who can see your friend list on your timeline?'  এবং এই লেখার নিচে একটা অপশন দেকতে পাবেন এখন  ঐ অপশন এ ক্লিক করে আপনার পছন্দ মতো সেটিং করে নিন।